পাঁচ দিনের টানা বর্ষণে সুন্দরবন উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, ঝুকিতে পড়েছে উকূলীয় রক্ষাবাধ। জেলার শ্যামনগর-আশাশুনি উপজেলাসহ বিভিন্ন স্থানের নিন্ম অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে উঠতি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। নিন্ম
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারে সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ অঞ্চল তিন দিন ধরে প্লাবিত। বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে সরেজমিনে এ দৃশ্য দেখা যায়। জানা গেছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে সারাদেশে টানা
লঘুচাপের প্রভাবে পটুয়াখালীতে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। এতে ভোগান্তি পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। নদ-নদীর পানির উচ্চতা ২ থেকে ৩ ফুট বেড়েছে। জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে জেলার অর্ধশতাধিক গ্রাম। তলিয়ে গেছে মাছের
বঙ্গোপসাগরের লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। উপকূলীয় জনপদ বরগুনার বেতাগীতে গত চার দিন ধরে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। একইসাথে পূর্ণিমার প্রভাব থাকায় বিষখালী ও পায়রা নদীর পানিও বেড়েছে। উপজেলার সরিষামুড়ি
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ভারতের উড়িষ্যা উপকূলে সরে গিয়ে দুর্বল হবার পর সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা উপকূলে বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে হালকা ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে মাঝারি
টানা বৃষ্টি ও জোয়ারে পদ্মা নদীর পানি বেড়েই চলেছে। শরীয়তপুরে পদ্মার পানি বিপৎসীমার ওপর প্রবাহিত হচ্ছে। তবে জেলায় এখন পর্যন্ত কোনো গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়নি। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)