ভারী বৃষ্টি ও ভারতের পাহাড়ি ঢলে ক্রমেই বেড়ে চলছে সুনামগঞ্জের সবকটি নদ-নদীর পানি। পাহাড়ি ঢলে যাদুকাটা নদীসহ সব নদীর পানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সুনামগঞ্জের প্রধান নদী সুরমার পানি ছাতক
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে বাড়তে শুরু করেছে তিস্তা নদীর পানি। পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শনিবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টায়
বন্যার ভয়াবহ স্মৃতি মনে হলে এখনো আঁতকে উঠে সিলেটবাসী। এরই মধ্যে সিলেটে ফের বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। গত তিনদিন ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি আরো ১৫ দিন অব্যাহত থাকবে বলে
উজান থেকে থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে সুনামগঞ্জে সুরমা, যাদুকাটাসহ সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) সকাল ১০টায় সুনামগঞ্জের ষোলঘর পয়েন্টে সুরমা নদীর
খাল খননে নড়াইল সদর উপজেলার সিংগাশোলপুর ইউনিয়নের দূত-পাতাল বিলে ৩০০ বিঘা পতিত জমির প্রাণ ফিরেছে। এসব জমিতে ফসল উৎপাদনের স্বপ্ন বুনছেন ওই অঞ্চলের হাজারো কৃষক। দীর্ঘ দিনের জলাবদ্ধতার কারণে সঠিক
লক্ষ্মীপুরে বাধ নির্মাণে ধীরগতির কারণে ঝড় বা ভারী জলোচ্ছ্বাস ও পূর্ণিমার জোয়ারের পানি বাড়লে উপকূলীয় অঞ্চলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। সদর উপজেলার চররমনী মোহনের দক্ষিণাংশ, কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন, চর লরেন্স, সাহেবের