অসময়ে মানিকগঞ্জ জেলায় বিভিন্ন নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। পদ্মা, যমুনা, ধলেশ্বরী, ইছামতি বড় বড় নদী ছাড়াও অভ্যন্তরীন শান্ত নদীগুলিও ভাঙনের মুখে পড়েছে। গত কয়েক দিনের নদী ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ফরিদপুরে আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ধানক্ষেত মাটিতে নুইয়ে পড়েছে। কৃষকরা জানিয়েছেন, ধানগুলো সবেমাত্র পাকতে শুরু করেছিল। জেলা সদরসহ বিভিন্ন উপজেলায় প্রায় কয়েকশ গাছপালা উপড়ে গেছে। এতে
ভোলায় ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে গাছ পড়ে মারা গেছেন দুজন। এদিকে আজ ভোর রাতে হঠাৎ করেই ঝড়বৃষ্টি ছাড়াই জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে কৃষকের ধানক্ষেতসহ বিস্তীর্ণ এলাকা। নিহতরা হলেন— দৌলতখানের গোলাম মোস্তফার
সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপে দুর্বল বেড়িবাঁধ নিয়ে আতঙ্কে দিন পার করছেন সাতক্ষীরা উপকূলের বাসিন্দারা। রোববার (২৩ অক্টোবর) সকাল ৯ টায় ৩ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পদ্মায় হঠাৎ পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তলিয়ে গেছে কয়েকশ হেক্টর ফসলি জমি। গত চার দিনে সদর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল ডুবে যাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন প্রায় দুই হাজার কৃষক। উপজেলা কৃষি
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিতে পানি প্রবাহ বেড়ে যাওয়ায় তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) সকালে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) তিস্তা