একে একে ২৮টি বছর কেটে গেলো। কতবার শিরোপার একেবারে নাগালে পৌঁছে গিয়েছিল আর্জেন্টিনা, কিন্তু ট্রফিটা আর ছোঁয়া হয়নি। ২০১৪ বিশ্বকাপের ফাইনালে দুর্ভাগ্যজনক হারের পর সোনালি ট্রফিটার পাশ দিয়ে নির্বাক যেতে
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা ১-১ গোলে ড্র। খেলা গড়াল টাইব্রেকারে। সেখানে আর্জেন্টিনার জয়ের নায়ক হয়ে গেলেন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। কলম্বিয়ার তিনটি শট ঠেকিয়ে দিলেন তিনি। সে সঙ্গে ৩-২ গোলে কলম্বিয়াকে
পেরুর বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়ে সবার আগে কোপা আমেরিকার ফাইনালে উঠে গেছে ব্রাজিল ফুটবল দল। মঙ্গলবার ভোরে হওয়া ম্যাচটিতে নেইমারের এসিস্ট থেকে গোল করেন দলকে মহামূল্যবান জয় এনে দিয়েছেন লুকাস
দ্বিতীয়ার্ধে ব্রাজিলকে ঠিক ‘ব্রাজিলের’ মত মনে হলো না। একক আধিপত্য বিস্তার করে খেলেছে পেরু। বরং পুরো দ্বিতীয়ার্ধে পেরুর আক্রমণ ঠেকাতেই ব্যস্ত ছিলো ব্রাজিলের রক্ষণভাগ। গোলরক্ষক এডারসন দৃঢ়তা দেখাতে না পারলে
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে ব্রাজিল এবং চিলির বিপক্ষে জিতে পেরু পেয়েছিল কোপা আমেরিকার গত আসরের ফাইনালের টিকিট। পরে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল ম্যাচে পেরুকে ৩-১ গোলে উড়িয়ে দিয়ে ঘরের মাঠের কোপায় চ্যাম্পিয়ন
আরও একটি দুর্দান্ত ম্যাচ উপহার দিলেন লিওনেল মেসি। প্রায় একা হাতে জাদুকরী পারফরম্যান্সে আর্জেন্টিনাকে তুললেন সেমিফাইনালে। প্রথমে জোড়া গোল করালেন দুই সতীর্থকে, পরে নিজেই ফ্রি-কিক থেকে করলেন অবিশ্বাস্য এক গোল।