দখল ও দূষণে হারিয়ে যেতে বসেছে কুষ্টিয়ার আটটি নদী। জেলার ছয়টি উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত এসব নদী এখন চরম অস্তিত্ব সংকটে। এসব নদীর বেশিরভাগই পদ্মা-গড়াইয়ের শাখা হলেও অবৈধ দখল, পলি
থৈ থৈ পানি, মাঝি-মাল্লার বৈঠার ছন্দ আর লাখো দর্শনার্থীর হৈ হৈ রবের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে রূপসা নদীতে নৌকা বাইচ। করোনাকালে ঘরবন্দি হয়ে পড়া খুলনাবাসীর ঢল নামে রূপসা নদীর দুই
একটা সময় ছিল যখন চরাঞ্চলে পণ্য আনা নেওয়ার কাজে ব্যবহৃত হতো গরু ও মহিষের গাড়ি। ঘোড়ার গাড়ি ছিলো রাজা-বাদশাহ ও জমিদারের পরিবহন। সেসময় ঘোড়া ও ঘোড়ার গাড়ি সাধারণ মানুষের কল্পনাতেই
শীত এলেই মৌলভীবাজারের বাইক্কা বিলসহ হাওর-বাওড়, বিল-ঝিলে হাজারো পরিযায়ীদের আগমন ঘটে। একটু উষ্ণতার জন্যই তারা ছুটে আসে হীম প্রবাহের শীত প্রধান দেশ থেকে। বিশেষ করে হিমালয়ের পাদদেশের আশপাশ থেকে আসে
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় জেলেদের জালে নয় মণ ওজনের একটি শাপলাপাতা মাছ ধরা পড়েছে। বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে চেয়ারম্যান ঘাটে মাছটি নিয়ে এলে উৎসুক জনতার ভিড় জমে যায়। পরে ঢাকার
পটুয়াখালীর কলাপাড়ার আলীপুর মৎস্যঘাটে বিক্রি হলো ১০ মণ ওজনের শাপলাপাতা মাছ। একই সঙ্গে ছোট আরও চারটি শাপলাপাতা বিক্রি করা হয়। বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে মাছগুলো বিক্রি করতে নিয়ে