গত কয়েক দিন ধরে ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার কলমাকান্দায় উব্দাখালী, মহাদেও, বৈঠাখালী, মঙ্গলেশ্বরী, গুমাই ও গণেশ্বরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে উব্দাখালী
মৌসুমী বায়ুর প্রভাব ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। সেই সঙ্গে সিরাজগঞ্জের চৌহালী, শাহজাদপুর ও এনায়েতপুরে দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। ইতিমধ্যে নদীতে বিলীন হয়েছে
টানা বৃষ্টি আর ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। একই সঙ্গে অবিরাম বৃষ্টিপাতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে জেলার সবকয়টি উপজেলার নিম্নাঞ্চলে প্লাবিত হয়েছে। সড়ক
মেঘনা নদীর ভয়াবহ ভাঙন কবলিত লক্ষ্মীপুরের কমলনগর ও রামগতি উপজেলার ৭ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষের মধ্যে নেই ঈদের আনন্দ। ঈদুল আজহার কোরবানির পশু কেনা-বেচা নিয়ে ভাঙন কবলিত পরিবারে নেই
‘রোজার মাসে ভর্তা-ছানা খেয়ে রোজা রেখেছিলাম। ট্যাহা-পয়সা নাই বলে তখন ঈদের দিনও গরুর মাংস জোটে নাই। ভাবছিলাম এবার ঈদে পেটভরে মাংস খামু। কিন্তু এ ঈদেও পাতে উঠবে না গরুর মাংস।
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ঈদের আগে নেই সেই চিরচেনা দৃশ্য। নেই মানুষের ছোটাছুটি। নেই যানবাহনের সারি। নেই ফেরির জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা। এখন যাত্রীরা কোনো ভোগান্তি ছাড়াই নদী পার হতে পারছেন। মঙ্গলবার (২৭