গত কয়েকদিনের বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। তলিয়ে
গাইবান্ধায় ঘাঘট, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও করতোয়া নদীর পানি বেড়ে চলছে। ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ঘাঘট নদীতে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। এতে বন্যা আতংকে রয়েছে নদী পাড়ের মানুষ। এদিকে নদীতে
নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, পদ্মা সেতুকে ঘিরে যে নেতিবাচক কথা হচ্ছে তাতে সবাই আশংকা করছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সঙ্গে দেশীয় ষড়যন্ত্র ছিল। উদ্বোধনের সময় ষড়যন্ত্র হতে পারে।
উজানের ঢলে মেঘনা নদীতে বাড়ছে পানি। কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি। ফলে উপজেলার আগানগর, শ্রীনগর, সাদেকপুর ইউনিয়নের গ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। শনিবার (১৮ জুন) দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা
দিনাজপুর জেলার ছোট বড় ১৯টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জেলার প্রধান তিনটি নদী আত্রাই, পুনর্ভবা ও ছোট যমুনার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। দিন-রাতের যেকোন সময় বৃষ্টি হলেই এই নদী
কুড়িগ্রামের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ধরলা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে জেলার ৯ উপজেলার মধ্যে ৭টি উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের লাখো মানুষ পানিবন্দি