ভাটি এলাকায় জমে ওঠা পলির স্তরে বদলে যাচ্ছে ফেনী নদীর স্বাভাবিক গতি। বর্ষায় দফায় দফায় ভাঙনের কবলে পড়েছে সিডিএসপি বাঁধ, বিস্তীর্ণ এলাকা ও শত শত মাছের ঘের। এতে করে কার্যকারিতা
ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে চর হরিরামপুর ইউনিয়নের সবুল্লা শিকদারের ডাঙ্গী গ্রামে আবারো নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত দুই দিনে স্থায়ী বাঁধ প্রকল্প এলাকার পূর্ব সতর্কতামূলক ও জরুরি ভিত্তিতে ফেলা জিও ব্যাগসহ অন্তত
সিলেট, সুনামগঞ্জসহ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বন্যাকবলিত এলাকা থেকে ধীর গতিতে পানি নামছে। উন্নতি হচ্ছে বন্যা পরিস্থিতির। তবে মধ্যাঞ্চলে বন্যার পানি বাড়ছে। এতে ছয় জেলায় বন্যার অবনতি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী
কুড়িগ্রাম জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি মানুষের দুর্ভোগ। ধরলা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি নেমে গেছে বিপৎসীমার নিচে। তবে চর ও নদ-নদীর অববাহিকার নিচু এলাকাগুলোতে এখনো পানি জমে আছে। পানিবন্দি রয়েছে
টাঙ্গাইলে এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে যমুনাসহ জেলার সব নদ-নদীর পানি। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার (২৫ জুন) সকাল ৬টা পর্যন্ত গত
টাঙ্গাইলে যমুনা, ধলেশ্বরী, ঝিনাইসহ সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে করে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) সকালে সরেজমিনে এ দৃশ্য দেখা যায়। তবে পানিবন্দি