পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঝুঁকি নিয়ে গাদাগাদি করে ট্রলারে পদ্মা-যমুনা নদী পার হচ্ছে মানুষ। দীর্ঘ সময় পরপর ফেরি চললেও তাতেও রয়েছে মানুষের ভিড়। নেই কোনো স্বাস্থ্যবিধি। মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল)
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউনের (বিধিনিষেধের) কারণে দেশের অর্থনীতি ও সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় ব্যাঘাত ঘটলেও প্রকৃতিতে কিছুটা স্বস্তি এসেছে। গাড়ি চলাচল নিয়ন্ত্রণে থাকায় বায়ু দূষণ যেমন কমছে, তেমনি প্রকৃতির ওপর
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে, চলমান লকডাউনের ভেতরেই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। সোমবার (১৯ এপ্রিল) ভোর থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুট দিয়ে বিভিন্ন অজুহাতে, ভুয়া পরিচয়ে ফেরি ও ট্রলারে করে নদী পার হতে দেখা
১১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার যমুনা নদী তীর রক্ষা বাঁধের একাধিক স্থানে সিসি ব্লক ধসে তৈরি হচ্ছে গভীর খাদ। দ্রুতই এর প্রতিকারের ব্যবস্থা না নিলে বর্ষা মৌসুমে
তেঁতুলিয়া নদীর অব্যাহত ভাঙনে দশমিনা উপজেলার প্রায় কয়েক’শ পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাড়ি জমিয়েছেন। ক্রমাগত ভাঙনে প্রায় ৫ হাজার একর ফসলি জমি, ১১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ,
পদ্মা নদী বিধৌত জেলা রাজবাড়ী। এ জেলার ৮৫ কিলোমিটার অংশ জুড়ে রয়েছে পদ্মা। প্রতি বছর পদ্মার ভাঙনে ছোট হয়ে আসছে জেলার মানচিত্র এবং ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে হাজার হাজার