গত ২৪ ঘণ্টায় গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে পদ্মার পানি বেড়ে বিপৎসীমার ৪৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে কমেছে পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্টের পানি। আর অপরিবর্তিত রয়েছে সদরের মহেন্দ্রপুর পয়েন্টের পদ্মার পানি।
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বাড়া অব্যাহত রয়েছে। একইসঙ্গে জেলার অভ্যন্তরীণ সব নদ-নদীর পানিও বাড়ছে। প্রতিদিনই প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন হাজারও মানুষ। পানিতে গো-চারণ ভূমি তলিয়ে
সুরমা ছাড়া দেশের সব নদ-নদীর পানি বাড়ছেই। তিস্তা, পদ্মা, যমুনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের চলমান বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে
রাজবাড়ীর ৮৫ কিলোমিটার অংশে রয়েছে প্রমত্তা পদ্মা নদী। প্রতিবছর বর্ষায় বাড়ে এ নদীর পানি এবং প্লাবিত হয় নিম্নাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা। ফলে এসব এলাকার মানুষের দীর্ঘদিন পানিবন্দি থাকতে হয়, পড়তে হয়
পদ্মা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে ফরিদপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ৯টি গ্রামের অন্তত সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এছাড়া জেলার বেশ কয়েকটি স্থানে নদীর তীব্র ভাঙন দেখা
বগুড়ার ধুনটে যমুনার বাঁধ রক্ষায় নির্মিত বানিয়াজান স্পারের আরও ২৫ মিটার অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এ নিয়ে নদীতে বিলীন হয়েছে স্পারের প্রায় ৭৫ মিটার অংশ। ফলে ভাঙনের ঝুঁকিতে পড়েছে বন্যা