বাংলাদেশে প্রতিবছরই বিস্তীর্ণ এলাকা নদীভাঙ্গনের শিকার হয়। এতে করে বছরে প্রায় ছয় হাজার হেক্টর জমি নদীভাঙনে হারিয়ে যায় এবং অন্তত এক লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। আর আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমান দাঁড়ায়
উজানের ঢলে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। এতে তিস্তার চরাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। রোববার (১২ জুন) দুপুর ২টায় লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানিপ্রবাহ রেকর্ড
কক্সবাজারের সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক স্থাপনে নিম্নাঞ্চল ভরাট করছে অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না হারবার। এতে শাহপরীর দ্বীপ রক্ষায় প্রায় দেড়শ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পানি উন্নয়ন বোর্ডের
যমুনার পানি বৃদ্ধিতে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরের ব্রাক্ষ্মনগ্রামের ১৮টি ঘরবাড়ি নদীগর্ভে তলিয়ে যায়। ভাঙ্গনের বিস্তৃতি ঠেকাতে বালিভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই এলাকায় চলমান বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের ধীরগতি
২০১৭ সালে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে ধরলার প্রবল ঢলে ভেসে যায় বাহাদুর মিয়ার ঘরবাড়ি। এরপর অনেক কষ্টে বাঁধের ধারেই নতুন করে বাড়ি নির্মাণ করেন এই ক্ষুদ্র কৃষক। এরপর পানি উন্নয়ন
লালমনিরহাটে তিস্তা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। যদিও বিপৎসীমা থেকে রয়েছে দূরে। তারপরও খুলে দেওয়া হয়েছে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের সব গেট। আর সতর্ক অবস্থায় সব প্রস্তুতি নিয়ে