আব্দুল বারেক পাটওয়ারী। চাঁদপুর সদর উপজেলার ১নং বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের দামোদরদী গ্রামের ধনাগোদা নদী তীরবর্তী বাসিন্দা। মাঝে মাঝেই নদীর পাড়ে বসে ব্যাকুল চোখে তাকিয়ে থাকেন নদী পানে। ইতোমধ্যে দু’বার ধনাগোদার ভাঙনের
করতোয়া নদীর পানি বৃদ্ধি শুরু হতেই আবারও শুরু হয়েছে ভাঙন। ইতিমধ্যে উল্লাপাড়ার পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নের বেতবাড়ী ও পূর্ব সাতবাড়িয়া গ্রামের বেশ কিছু স্থান ভেঙে গেছে। এই উপজেলার পূর্ব সাতবাড়িয়া গ্রামের অন্তত
প্রমত্তা বলেশ্বর নদের মুখ এবং শাখা কচা নদী তীরবর্তী উপকূলীয় অঞ্চল পিরোজপুরের ভারিয়া উপজেলায় বেড়িবাঁধ এবং স্লুইসগেট নির্মাণকাজ দ্রুত গতিতে চলছে। এতে স্বস্তি প্রকাশ করছেন নদমুলা, ধাওয়া, ইকড়ি, চরখালী, হেতালিয়া,
সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারার পানি ধীরে ধীরে নামছে। তবে ভাটির বহু এলাকা এখনো জলমগ্ন। যেসব ঘরবাড়ি থেকে পানি নেমেছে, সেই ঘরগুলোর ভেতরে জমে থাকা কাঁদামাঠি সরাতে তারা এখন ব্যস্ত। চলমান
যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে জেলার সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নের একটি গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে। এক সপ্তাহে এ গ্রামের ৫ শতাধিক বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এর মধ্যে
বরিশালের বিভিন্ন নদী ও খাল পুনরুদ্ধারে যৌথ জরিপের কার্যক্রম তিন বছরেও সম্পন্ন না হওয়ায় দখলদাররা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। কীর্তনখোলা নদীর উভয় তীরে প্রভাবশালী মহল বৃহৎ প্রতিষ্ঠান গড়ে দখলদারী কার্যক্রম অব্যাহত